নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ পবিত্র রমজান হলো অধিক সওয়াব অর্জন ও কোরআন নাজিলের মাস। এ মাসে ইমামে আজম আবু হানিফা (রহ.) ৬১ বার ও ইমাম শাফেয়ী (রহ.) ৬০ বার কোরআন খতম করেছেন। তাই আমাদেরও উচিৎ এ মাসে বেশি বেশি কোরআন খতম করা। গতকাল শুক্রবার বানিয়াচঙ্গের ঐতিহ্যবাহী গ্যানিংগঞ্জ বাজার জামে মসজিদের খতীব ও মাদরাসাতুল হারামাইনের প্রধান পরিচালক আল্লামা শায়খ মখলিছুর রহমান দা. বা. জুময়ার খুৎবায় এসব কথা গুলো বলেন। তিনি আরো বলেন, রোজা হলো ঢাল স্বরূপ। সহীহ নিয়তে পরিশুদ্ধভাবে পবিত্র সিয়াম বা রোজা পালনকারীকে মহান আল্লাহ নিজে এর প্রতিদান দিবেন। তারাবীহ নামাজ কেন ২০ রাকাত হলো? হাদীসের মধ্যে আছে, আল্লামা আব্দুল হাই লুকনুমি (রহ.) এর ফতোয়ার কিতাবে হাদীসের রেফারেন্স দিয়ে লিখেছেন, কাল কেয়ামতের ময়দানে বান্দার ফরজ-ওয়াজিব বন্দেগীর মধ্যে যে ত্রুটি- বিচ্যুতি হয়েছে তা নফল বন্দেগী দিয়ে পূরণ করবেন। রখদুল মুখতারের শরাহ গায়াতুল আওতার ফেকাহের কিতাবে উল্লেখ করেছেন, বান্দার ফরজ-ওয়াজিব নামাজের সংখ্যা ২০ রাকাত। উক্ত ফরজ-ওয়াজিবের ২০ রাকাতের ত্রুটি-বিচ্যুতি তারাবীর ২০ রাকাত নামাজ দিয়ে আল্লাহ পূরণ করবেন।